
মাদরাসার বইয়ের হাদিস শরীফকে অশ্লীল বলায় ভোরের কাগজকে নোটিশ
দৈনিক ভোরের কাগজে গত ২০ ডিসেম্বর প্রকাশিত “মাদরাসার বইয়ে অশ্লীলতা” শীর্ষক সংবাদের প্রেক্ষিতে ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত ও প্রতিবেদক অভিজিৎ ভট্টাচার্য্যকে ৭ দিনের সময় দিয়ে দৈনিক আল ইহসান পত্রিকার সম্পাদক আল্লামা মাহবুবুল আলম আরিফের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের এ্যাড. মোঃ আব্দুল হালিম গতকাল এক উকিল নোটিশ দিয়েছেন।
উকিল নোটিশে বলা হয়েছে, গত ২০ ডিসেম্বর দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকার ১ম পৃষ্ঠার “মাদ্রাসার বইয়ে অশ্লীলতা” শিরোনামে এক প্রতিবেদন ছাপানো হয়েছে। উক্ত প্রতিবেদনের শুরুতে একটি হাদিস শরীফ উল্লেখ করা হয় এবং উক্ত হাদিস শরীফকে অশ্লীল অযৌক্তিক, দ্বীন ইসলাম অবমাননাকর, ব্যঙ্গাত্মক, রসাত্মক মনগড়া বলে উল্লেখ করা হয়। যাহা সুস্পষ্ঠভাবে পবিত্র হাদিস শরীফকে হেয় করা অর্থাৎ মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের দ্বীনি অনুভুতিতে আঘাত হানার নামান্তর।
উক্ত প্রতিবেদনের শিরোনামের মাধ্যমে মাদ্রাসার পাঠ্যক্রমের সকল বইকেই অশ্লীল হিসেবে কুট কৌশলে বুঝানো হইয়াছে। যার দ্বারা মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থাকে সাধারন মানুষের কাছে নেতিবাচক হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। যাহা সুষ্পষ্ঠ ভাবে দ্বীনি অনুভুতিতে আঘাত হানার এবং মাদ্রাসা শিক্ষাকে বন্ধ করার অপপ্রয়াস। ইহা সুস্পষ্ঠ যে, সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রনোদিত হয়ে দ্বীন ইসলাম উনাকে কটাক্ষ ও অবমাননা করার লক্ষ্যেই উক্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। যাহা দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী দন্ডনীয় অপরাধ।
যেহেতু উক্ত প্রতিবেদনের প্রতিবেদক এবং সম্পাদক আপনারা উভয়ই হিন্দু ধর্মাবলম্বী, সেহেতু পবিত্র হাদিস শরীফকে হেয় করে এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করার দ্বারা দ্বীন ইসলামের প্রতি বিদ্ধেষপূর্ণ মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে। পাশাপাশি প্রতিবেদনের মাধ্যমে মুসলমানগণ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদেরমধ্যে শ্রেণীবিদ্বেষসৃষ্টির চেষ্টা করা হইয়াছে। যাহা দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী দন্ডনীয় অপরাধ।
উকিল নোটিশে বলা হয়েছে, এ নোটিশ প্রাপ্তির ৭ (সাত) দিনের মধ্যে উক্ত প্রতিবেদনের জন্য ভুল স্বীকার করে এবং ভবিষ্যতে আর এমন ভুল হবেনা এই মর্মে পুনরায় প্রতিবেদন প্রকাশ করে আমার মোয়াক্কেলকে অবহিত করতে হবে। অন্যথায় মেয়াদান্তে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে সকল দায়ভার আপনাদের উপর বর্তাবে।
উকিল নোটিশে বলা হয়েছে, গত ২০ ডিসেম্বর দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকার ১ম পৃষ্ঠার “মাদ্রাসার বইয়ে অশ্লীলতা” শিরোনামে এক প্রতিবেদন ছাপানো হয়েছে। উক্ত প্রতিবেদনের শুরুতে একটি হাদিস শরীফ উল্লেখ করা হয় এবং উক্ত হাদিস শরীফকে অশ্লীল অযৌক্তিক, দ্বীন ইসলাম অবমাননাকর, ব্যঙ্গাত্মক, রসাত্মক মনগড়া বলে উল্লেখ করা হয়। যাহা সুস্পষ্ঠভাবে পবিত্র হাদিস শরীফকে হেয় করা অর্থাৎ মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের দ্বীনি অনুভুতিতে আঘাত হানার নামান্তর।
উক্ত প্রতিবেদনের শিরোনামের মাধ্যমে মাদ্রাসার পাঠ্যক্রমের সকল বইকেই অশ্লীল হিসেবে কুট কৌশলে বুঝানো হইয়াছে। যার দ্বারা মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থাকে সাধারন মানুষের কাছে নেতিবাচক হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। যাহা সুষ্পষ্ঠ ভাবে দ্বীনি অনুভুতিতে আঘাত হানার এবং মাদ্রাসা শিক্ষাকে বন্ধ করার অপপ্রয়াস। ইহা সুস্পষ্ঠ যে, সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রনোদিত হয়ে দ্বীন ইসলাম উনাকে কটাক্ষ ও অবমাননা করার লক্ষ্যেই উক্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। যাহা দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী দন্ডনীয় অপরাধ।
যেহেতু উক্ত প্রতিবেদনের প্রতিবেদক এবং সম্পাদক আপনারা উভয়ই হিন্দু ধর্মাবলম্বী, সেহেতু পবিত্র হাদিস শরীফকে হেয় করে এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করার দ্বারা দ্বীন ইসলামের প্রতি বিদ্ধেষপূর্ণ মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে। পাশাপাশি প্রতিবেদনের মাধ্যমে মুসলমানগণ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদেরমধ্যে শ্রেণীবিদ্বেষসৃষ্টির চেষ্টা করা হইয়াছে। যাহা দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী দন্ডনীয় অপরাধ।
উকিল নোটিশে বলা হয়েছে, এ নোটিশ প্রাপ্তির ৭ (সাত) দিনের মধ্যে উক্ত প্রতিবেদনের জন্য ভুল স্বীকার করে এবং ভবিষ্যতে আর এমন ভুল হবেনা এই মর্মে পুনরায় প্রতিবেদন প্রকাশ করে আমার মোয়াক্কেলকে অবহিত করতে হবে। অন্যথায় মেয়াদান্তে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে সকল দায়ভার আপনাদের উপর বর্তাবে।
Download WordPress Themes Freeonline free course
Post a Comment